বিশ্ব রাজবংশী উন্নয়ন মঞ্চ (VRUM) হল কামতাভূমি বা অফিসিয়াল উত্তরবঙ্গ ভিত্তিক একটি সামাজিক সংগঠন। এটি প্রধানত কোচ রাজবংশী কামতাপুরীর লোকদের জন্য কাজ করে।
আমাদের সামাজিক কাজগুলো হলো-
# COVID-19 সময়কালে দুধ বিতরণ কর্মসূচি।
# মেধাবী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
#রক্তদান
সর্বশেষ প্রকাশ 26 (3.6)- ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উন্নত করুন।
# কোচ রাজবংশী কামতাপুরীবাসীর বঞ্চনার বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলুন।
# জমি মাফিয়াদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিন যারা কামতাপুরীর জমি দখলের চেষ্টা করে।
# ইতিহাস, ভাষা ও সংস্কৃতি রক্ষা করুন।
রাজবংশী/কামতাপুরী ভাষায় VRUM সম্পর্কে:-
বিশ্ব রাজবংশী উন্নয়ন মঞ্চ (বিশ্ব রাজবংশী উন্নয়ন মঞ্চ)
(সংসদ সদস্য, সাধারন মানুষ ও স্বচ্ছাসেবী সংস্থার আর্থিক অনুদানে সরকার স্বনির্ভর সংস্থা)
“বিশ্ব রাজংশী উন্নয়ন মঞ্চ” ফেসবুকে বিতা ২০১৬ সাল থেকে সামন্য কিছু মানবিক কাম করা হয়েছে। কামের সাথোতে দরকার আছে গো-রাজং- কামতী জাতিক এক করা। সেই বাদে ফেসবুক সংস্থার গ্রুপ সামজির আরো এনজিও তৈরি করা হয়েছে।
পত্থমে উত্তরবঙ্গের সৌগ সমর্থন মানসিলাক নিয়া ব্লক মহাকুমা ও জেলা কমিটি গঠন করা হয়েছে। সৌগ জাতি দরদিয়া মানষিরঠে সংস্থা, এনজিওর হয় জাতির জইনয়ে কামবার আটুশ সদস্য সদস্য।
নিচা আসাম, উত্তরবঙ্গ আরো বগলের বিহারের বিহারের ও জন সদস্য সংখ্যা হতে রাজবংশী। কুন কুন বসবাস করা ৬৫% ভাল জা ৭০% মানষি রাজবশী দেখতে সহজ-সরল স্বভাব, শিক্ষার অভাবের সাথোতে আর্থিক ও অভাবের কারণে পাছে পড়ির ধরিছে। সাথোতে ১৯৪৭-এ প্রথম দ্যাশাভাগের সমই ভৌগোলিকভাবে জাতিটা ভেইল্লা অংশে পড়ে। একেই সাথে আজি পর্যন্ত বগলের দ্যাশগিলা আইস্যা মানষির ভিড় এঠেকার রাজবংশী রাষ্ট্রীয় আর্থিক-সামাজিক দুর্গতি বাড়ে তুলিছে।
আর্থিক-রাজনৈতিক বাড়ি বঞ্চনা বর্তমান সমাইও সৌগ এলাকাত ক্রমশ নাগিছে। “বিশ্ব রাজবংশী উন্নয়ন মঞ্চ” কুন প্রকার জাতি-ধর্ম-বর্ণের প্রতি বিদ্বেষ না ছড়েয়া নিজের অন্তর মূল্যায়ন ও জ্ঞানতা মধ্যদিয়া উত্তর প্রচেষ্টা।
লক্ষ্য:-
আ-সামাজিক,সাংস্কৃতিক ওর্থের উন্নতির মাধ্যমে বৃহত্তর ক-রাজবংশী জনজাতির সামগ্রিক উন্নতি।
উদ্দেশ্যঃ-
১) আর্থিক উন্নতিঃ- শিক্ষা ভাগের আগোত এঠেকার ভূমিপুত্রর হাত মোট ভাগের ৯০ শতাংশ বেশি ছিল। আর বর্তমান আর্থ সামজিক পরিস্থিতির ভূমি পুু অংশ বড় রাজবংত্রীর দেশ ৮০ শতাংশ বেশি মানষি দারিদ্র্যনার সীমা নিচত পড়ি। রাজবংশী সহ ভূমিপুত্রর অবস্থা এই পতনের প্রথম তলথী অঠের ভেইল্লা উদ্যোগ নেওয়া হবে।
ক) কিষাণ পদ্ধতিতে চাষবাস ও কম সুদে সুবিধার ব্যবস্থা করা।
খ) কুটির শিল্পের জন্য, খোঁজখবর আরো কিছু জিনিসের ব্যবস্থা করা।
গ) ছোট ছোট ব্যবসা অনুষ্ঠান ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা।
ঘ) সংস্থার সমবায়ে তৈরি করা কৃষি শিল্প ও ব্যবসায় সহজ ও কম সুদেও ব্যবস্থা করা যায়।
২) সহায়য্য:- আর্থিক দৈন্যদশার কারণে সমাজি দুখি মানষির ভিড় রাজবংশী সবসাইতে বেশি। এছাড়াও খালি আর্থিক কারণে অগুনতি রাজবংশী পড়ুয়া, খেলটুক হারেয়া যা ক্ষতি করছে বছর।
৩) হারেয়া যাবার রাজনীতির ধারাধারাঃ- ক-রাজবংশী সংস্কৃতি স্বতন্ত্র স্বতন্ত্র আরোহক পর্ষদের সঠিক অনুশীলন আরো অবহেলা আজ বিলুপ্ত বড় ধরিস। সেইজইনে ঐতিহ্যপূর্ণ চুন্নি, মেছেনি মনশিক্ষা, পালাটিয়া, বিষহড়ি তুলা, মনে সাথোতে ভাওয়াতে গান, নাচের শিক্ষা, অনুশীলন, প্রচারের সাথোতে আমি তুলা। অন্যপাখে ভোজনপ্রিয় রাজবং সমাজের খাইদ বা খরাগওচিত্র বৈময়।
৪)ঐতিহ্য পরিচালনাঃ- ক) ঐতিহাসিক জাগা, জমি ও নিদর্শন যেমন রাজা বা জমিদার বাড়ি, মন্দির, দিঘি, সংস্থা, বাগান ইত্যাদি সংরক্ষণ এবং মণ্ডলীকরণের জ্যেতে ট্রাস্ট গঠন, নজরে আনা।
খ)স্থানীয় ধর্মীয় অধিকার, পার্বণ হারে যাবার সংস্কৃতি প্রদর্শনের ব্যবস্থা করা।
৫) প্রতিভার বিকাশঃ- আর্থিক পরিস্থিতির মেধা আরোহ প্রতিভার বিকাশের বাদে খেলক আর পড়ুয়াগিলাক প্রয়োজনি সৌগ বিকল্প রাজনীতি করা৷
৬) চাকরির প্রশিক্ষণঃ- আরোহ ব্যক্তিগত পুলিশর খবরাখবর দেওয়া সহ চাকরি উপযোগী করি তুলবার উপযুক্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা।
৭) সম্মাননাঃ-জাতি আরোহ সমাজের মান বাড়াইছে বাড়েবার ধৈরচে এমন খেলটুক, পড়ুয়া আরাম্ভ করি সফল কিষাণ, মানসিক ও ব্যবসায়িক বা, অইন্য কুন ক্ষেত্রত ভাল কামলে ভিআরইউএম পার্টির থাকিয়া সম্মাননা দেওয়া আরো সাথোতে কৃতিত্ব তোলথি।
৮) অন্যায়ের প্রতিবাদঃ- সমাজোত ঘটি অন্যায়-ইত্যাচার, সম্মানহানিকর তাদের নজরে আনা।